টপ লিডহরিনাকুন্ডু

ঢাকায় গরু নিয়ে ঝিনাইদহের খামারী ও ব্যাপারীরা বিপাকে

ঝিনাইদহের চোখ-

ঝিনাইদহ থেকে আসা বেপারি শাহিন আলম বলেন, “বৃহস্পতিবার হাটে আসছি। একটা গরুও বিক্রি হয়নি।”

ক্রেতারা যে দাম বলছেন তাতে প্রায় কোনো লাভ থাকে না বলে হাটে গরু বিক্রি না হওয়ার কারণ হিসেবে তুলে ধরেন কুষ্টিয়া থেকে আসা বেপারি শফি আলম।

তিনি বলেন, “ক্রেতাদের সঙ্গে আমাদের দামে বনছে না। আমরা যদি বলি, ১ লাখ ৫০ হাজার তারা বলছে ৮০ হাজার টাকা থেকে ৯০ হাজার টাকা দেবে। এত কমে দিলে তো আমাদের লাভ কিছুই থাকছে না।”

আরেক বেপারি ইউসুফ আলী বলেন, “করোনাভাইরাসের কারণে এবার হাটের বিক্রি কেমন হবে, তা আন্দাজ করা মুশকিল। যতটা আশা নিয়ে আসছিলাস, দেখছি সে আশাটাও করা যাবে না। এখন ঈদের ২ দিন আগে দেখি কী হয়। তখন হয়ত কিছু ক্রেতা বাড়বে।”

দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১১টি হাটের মধ্যে এবার জমে উঠেছে উত্তর শাহজাহানপুর কোরবানির হাট।

রোববার বিকালে এই হাটে গিয়ে দেখা গেল, ক্রেতা-বিক্রেতাদের দর হাকাহাকিতে পরিবেশ সরগরম হয়ে উঠেছে।

ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডু উপজেলা থেকে আসা বেপারি পিজির মণ্ডল বলেন,“ক্রেতারা আসছেন, আগ্রহ দেখাচ্ছেন। তাদের সঙ্গে দাম দস্তুর মিললে দু একজনকে গরুও কিনতে দেখেছি।”

তবে ক্রেতারা যে দাম হাঁকছেন, তাতে অসন্তুষ্ট বেপারিরা।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button