জানা-অজানাশৈলকুপা

বই মেলায় ঝিনাইদহের কৃতি সন্তান অধ্যক্ষ সুমনা ইয়াসমিনের ‘সম্ভাবনার বাংলাদেশ’

ঝিনাইদহের চোখঃ

কলামিস্ট, গবেষক ও উত্তরা ইউনাইটেড কলেজের অধ্যক্ষ ও স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি অধ্যক্ষ সুমনা ইয়াসমিনের ‘সম্ভাবনার বাংলাদেশ’ এখন বইমেলার ইত্যাদি গ্রন্থ প্রকাশের প্যাভিলিয়নে (প্যাভিলিয়ন নম্বর ১০) পাওয়া যাচ্ছে।

‘সম্ভবনার বাংলাদেশ’ বইটি লেখক অধ্যক্ষ সুমনা ইয়াসমিনের জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত কলামের সংকলন। বইটিতে স্থান পেয়েছে বর্তমান সময়ের আলোচিত সমস্যা ও এর সমাধান। বইটি লেখকের প্রতিদিনের চিন্তা-ভাবনার স্মারক।

আমাদের জাতীয় জীবনের নানা সমস্যা অধ্যক্ষ সুমনা ইয়াসমিনকে পীড়িত করে বলেই তিনি কলম ধরেছেন। নিজের মতো করে সমাধানের পথ বলতে চেয়েছেন। লেখক বিশ্বাস করেন সম্মিলিতভাবে ঘুরে দাঁড়ালে বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি করবে।

অধ্যক্ষ সুমনা ইয়াসমিন সততা, প্রতিশ্রতি, সংকল্প এবং সঠিক কর্মপরিকল্পনার মধ্য দিয়ে তিনি উত্তরোত্তর সাফল্যের স্বর্ণশিখরে উঠে আসতে সফল হয়েছেন। অধ্যক্ষ সুমনা ইয়াসমিন একজন আত্মপ্রত্যয়ী, দৃঢ়চেতা, প্রাজ্ঞ ও আদর্শবান শিক্ষক। তিনি তার সততা, মেধা, নিষ্ঠা, অধ্যবসায় এবং দূরদৃষ্টির কারণে দেশের শিক্ষক মহলে নিজের জায়গা করে নিয়েছেন।

ইডেন মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জনকারী সুমনা ইয়াসমিন উত্তরা ইউনাইটেড কলেজের অধ্যক্ষের পাশাপাশি স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। ঝিনাইদহের সন্তান ও মাগুরার পুত্রবধূ অধ্যক্ষ সুমনা ইয়াসমিন সমগ্র বাংলাদেশের শিক্ষকদের মাঝে অত্যন্ত পরিচিত মুখ। সুমনা ইয়াসমিনের পিতার নাম আব্দুল হাকিম মোল্লা, মা রাহেলা খাতুন। গ্রাম: মীনগ্রাম। ডাক: আবাইপুর। থানা: শৈলকুপা। জেলা: ঝিনাইদহ।

শিক্ষক সমাজে স্বচ্ছ ও ক্লিন ইমেজের অধিকারি অধ্যক্ষ সুমনা ইয়াসমিনের দেশ জুড়ে বেশ পরিচিতি রয়েছে। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে একটি পরিচিত মুখে পরিণত হয়েছেন তিনি। অত্যন্ত সদালাপী, বিনয়ী ও মিশুক এই শিক্ষক জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ হলো সকলের প্রতি সমান সহমর্মিতা ও সুন্দর আচরণ।

বাংলাদেশ অধ্যক্ষ পরিষদের মহিলা সম্পাদিকা সুমনা ইয়াসমিন বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদের কেন্দ্রীয় সদস্য ও ঢাকাস্থ শ্রীপুর উপজেলা সমিতির মহিলা সম্পাদিকা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। অধ্যক্ষ সুমনা ইয়াসমিনের লেখা (ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা) বইটি একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে পাঠ্যবই হিসেবে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button